ছিলেন সৎ, নিষ্ঠাবান ও গরীবের বন্ধু চেয়ারম্যান। কিন্তু স্বার্থন্বেষী কিছু মানুষের অপপ্রচারেই তার সুনাম কালিমালিপ্ত হয়। মিথ্যা অভিযোগে ঘুষ না দেওয়ায় তার বিরুদ্ধে সাজানো মামলা হয়। বারবার তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হলেও মামলা ঝুলিয়ে রেখে তাকে হয়রানি করা হয়। ফলে পরিবার ভেঙে যায়, বাবা-মা চিকিৎসা না পেয়ে মারা যান, স্ত্রী-সন্তান ছেড়ে যায়। জনগণের সেবা করতে গিয়ে আজ তিনি সমাজের চোখে অপরাধী, কাটাচ্ছেন ফেরারী জীবন। আক্ষেপ—সততার বিনিময়ে পেলেন অপবাদ, দুঃখ আর নিঃস্ব জীবন। আজকের সংবাদে এমনি একজন মানুষের কথা বলবো-
পল্লী চিকিৎসা আর সাংবাদিকতার মধ্য দিয়েই মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন আশরাফ উদ্দিন। সামাজিক সমস্যায় তিনি সবসময় সরব ছিলেন। বিশেষ করে মেঘনার নদীভাঙন রোধ আন্দোলনে তিনি ছিলেন অগ্রণী কর্মী। ভাঙনের শিকার অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি বুঝেছিলেন—দুঃখ-দুর্দশা লাঘবের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো জনপ্রতিনিধি হয়ে সরাসরি সরকারি সুবিধা পৌঁছে দেওয়া। সেই চিন্তা থেকেই রাজনীতির ময়দানে আসা।
