ঢাকাস্থ কমলনগর ফোরামের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মাকসুদুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা অ্যাডভোকেট ফয়সাল আমিন।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনের একটি রেস্টুরেন্টে এক প্রাণবন্ত মিলনমেলায় কমিটির ঘোষণা দেন ফোরামের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহমুদূর রহমান মুরাদ। অনুষ্ঠানে সংগঠনের উপদেষ্টা ও প্রবীণ সদস্যরা উপস্থিত থেকে নতুন নেতৃত্বকে অনুমোদন দেন। শীঘ্রই উপদেষ্টাদের সাথে আলোচনা করে পূর্ণাঙ্গ কমিটি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ের কমিটি ঘোষণা করা হবে।
বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কমলনগর উপজেলা নদীভাঙন, যোগাযোগ অবকাঠামোর দুর্বলতা, কর্মসংস্থান সংকট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ঘাটতিসহ নানা সমস্যায় ভুগছে। এসব সমস্যা সমাধানে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি প্রবাসী ও ঢাকায় বস
বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কমলনগর উপজেলা নদীভাঙন, যোগাযোগ অবকাঠামোর দুর্বলতা, কর্মসংস্থান সংকট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ঘাটতিসহ নানা সমস্যায় ভুগছে। এসব সমস্যা সমাধানে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি প্রবাসী ও ঢাকায় বস
বাসরত কমলনগরবাসীর ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা জরুরি।
প্রধান অতিথি এয়ার হাফিজুল্লাহ (লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ও লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের প্রার্থী) বলেন, “নদীভাঙন রোধ, কৃষির আধুনিকায়ন ও শিক্ষা অবকাঠামো উন্নয়নে পরিকল্পনা গ্রহণে ঢাকায় অবস্থানরত শিক্ষিত ও পেশাজীবীদের একসঙ্গে কাজ করা অপরিহার্য।”
সভাপতি ড. মাকসুদুর রহমান বলেন, “এ দায়িত্ব জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা হিসেবে দেখছি। সামাজিক উন্নয়ন, শিক্ষার প্রসার, তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও সংস্কৃতি রক্ষায় কাজ করব। ঢাকায় অবস্থানরত সবাইকে একটি সহযোগিতার সেতুবন্ধনে যুক্ত করাই আমাদের প্রথম লক্ষ্য।”
সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফয়সাল আমিন বলেন, “আমরা এমন একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলব, যা শুধু ঢাকায় নয়, কমলনগরের গ্রাম পর্যায়েও ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। সামাজিক উদ্যোগ, শিক্ষাবৃত্তি, চিকিৎসা সহায়তা ও দুর্যোগ মোকাবেলায় যৌথভাবে কাজ করব।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন মাওলানা নুরনবী (লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি) ও ডা. নূরউদ্দিন মাহমুদ (কমলনগর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমীর)।
অনুষ্ঠান শেষে কমলনগরের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে সদস্যরা তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেন।
প্রধান অতিথি এয়ার হাফিজুল্লাহ (লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ও লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের প্রার্থী) বলেন, “নদীভাঙন রোধ, কৃষির আধুনিকায়ন ও শিক্ষা অবকাঠামো উন্নয়নে পরিকল্পনা গ্রহণে ঢাকায় অবস্থানরত শিক্ষিত ও পেশাজীবীদের একসঙ্গে কাজ করা অপরিহার্য।”
সভাপতি ড. মাকসুদুর রহমান বলেন, “এ দায়িত্ব জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা হিসেবে দেখছি। সামাজিক উন্নয়ন, শিক্ষার প্রসার, তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও সংস্কৃতি রক্ষায় কাজ করব। ঢাকায় অবস্থানরত সবাইকে একটি সহযোগিতার সেতুবন্ধনে যুক্ত করাই আমাদের প্রথম লক্ষ্য।”
সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফয়সাল আমিন বলেন, “আমরা এমন একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলব, যা শুধু ঢাকায় নয়, কমলনগরের গ্রাম পর্যায়েও ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। সামাজিক উদ্যোগ, শিক্ষাবৃত্তি, চিকিৎসা সহায়তা ও দুর্যোগ মোকাবেলায় যৌথভাবে কাজ করব।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন মাওলানা নুরনবী (লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি) ও ডা. নূরউদ্দিন মাহমুদ (কমলনগর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমীর)।
অনুষ্ঠান শেষে কমলনগরের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে সদস্যরা তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেন।
